কার বা গাড়ি লোনে কেনার নিয়ম জানেন কি? বর্তমান সময়ে লোনে গাড়ি কেনার মাধ্যমে গ্রাহক বিভিন্ন ধরনের সুবিধা লাভ করতে পারেন। বর্তমান সময়ে ঋণ ছাড়া গাড়ি ক্রয় করা আকাশ কুসুম স্বপ্নের মত। তবে অনেকেই দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে থাকেন গাড়ি ক্রয় করার জন্য কোন ধরনের লোন সর্বাপেক্ষা ভালো। অনেকেই পার্সোনাল লোন ও কার লোন এরমধ্যে পার্থক্য খুঁজতে চান।
গাড়ি ক্রয় করার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ লোন হচ্ছে কার লোন বা গাড়ির ঋণ। কার লোনের ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহিতাকে পার্সোনাল কোন জিনিসপত্র বন্ধক রাখতে হয় না ব্যাংকের কাছে। তবে ব্যাংকের মোট অর্থ পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত উক্ত গাড়ির আধা মালিকানা থাকে ব্যাংকের কাছে। বাংলাদেশে কার লোনে গাড়ি ক্রয় করার জন্য ঋণ গ্রহীতা ব্যাংক থেকে গাড়ির মোট মূল্যের অর্ধেক পরিমাণ অর্থ লোন হিসেবে পেয়ে থাকেন।
বাংলাদেশের কিছু কিছু ব্যাংক রয়েছে যারা সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গাড়ি ক্রয় করার ঋণ প্রদান করে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা আপনাকে লোনে গাড়ি কেনার নিয়ম ও কার লোন (গাড়ির ঋণ) সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব। তাহলে লোনে গাড়ি কেনার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
লোনে গাড়ি কেনার নিয়ম
নিজের জন্য গাড়ি ক্রয় করতে কে না চায়? বর্তমান সময়ে আপনি যদি প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করে থাকেন তাহলে আপনিও হতে পারেন আপনার স্বপ্নের গাড়ির মালিক। বর্তমানে গাড়ি কিনতে মোট দামের অর্ধেক পরিমাণ অর্থ যোগান দিচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি। সেহেতু বর্তমান সময়ে গাড়ি ক্রয় করার তেমন কোন আহামরি স্বপ্ন নয়। গাড়ি ক্রয় করতে চাইলে আপনার যে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে উক্ত ব্যাংকে যোগাযোগ করুন। বাংলাদেশে যে সকল ব্যাংক কার লোন সুবিধা প্রদান করছে এ সকল ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ডাচ্ বাংলা ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক ও অনান্য ব্যাংকসমূহ।
লোনে গাড়ি কেনার নিয়মসমূহ নিন্মে উপস্থাপন করা হয়ে:
- আপনার ব্যাংক একাউন্ট রয়েছে গাড়ি ঋণ বা কার লোন প্রদান করে এমন একটি ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করুন ও তাদের আপনার আবেদনপএ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন।
- অবশ্যই গাড়ির মোট মূল্যের ৫০% টাকা ঋণ গ্রহীতাকে গুছাতে হবে কারন ব্যাংক থেকে গাড়ি ক্রয় করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০% টাকা পাওয়া যায়।
- আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হলে আপনি উক্ত অর্থ দিয়ে আপনার স্বপ্নের গাড়িটি ক্রয় করুন। তবে অবশ্যই গাড়ি ক্রয় করার পর গাড়ি ক্রয়ের প্রমাণপত্র আপনাকে ব্যাংকে প্রদান করতে হবে।
যেভাবে কার লোন কিভাবে পাবেন ?
কার লোন পাবার জন্য কার লোন প্রদান করে এমন একটি ব্যাংকে আপনার একাউন্ট থাকতে হবে এবং উক্ত ব্যাংকে নিকটস্থ শাখায় গিয়ে কারণে এর আবেদন ও সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদান করতে হবে। এক্ষেত্রে যে সকল ধরে কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে এর মধ্যে রয়েছে:
- জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি।
- পাসপোর্ট সাইজের সদ্য তোলা ৪ কপি রঙিন ছবি।
- নমিনিট জাতীয় পরিচয় পত্র ও দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি (অবশ্যই সদ্য তোলা রঙিন ছবি হতে হবে)।
- উক্ত ব্যাংকে সচল ব্যাংক একাউন্ট। গত ১২ মাসের লেনদেনের স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
- আর ঋণগ্রহীতা যদি চাকরিজীবী হয় তাহলে প্রতি মাসে ন্যূনতম ৩০ হাজার টাকা আয় থাকতে হবে এবং ব্যবসাহী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ন্যূনতম ৬০ হাজার টাকা আয় থাকতে হবে গ্রাহকের
- লোন আবেদনকারী যদি চাকরিজীবী হয় সে ক্ষেত্রে চাকরির প্রমাণপত্র বা পে স্লিপ বা অফিস থেকে প্রাপ্ত প্রশংসাপত্র প্রদান করতে হবে। তবে গ্রাহক যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকলে ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে।
- গ্রাহক পেশাদার বা বাড়িওয়ালা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও চুক্তিপত্র প্রদান করতে হবে।
- সর্বশেষ প্রদানকৃত ই রিটান এর ফটোকপি ও টিন সার্টিফিকেটের ফটোকপি প্রদান করতে হবে।
- অবশ্যই পার্সোনাল গ্যারান্টি প্রয়োজন হবে।
কার লোন ইন্টারেস্ট রেট বাংলাদেশে
বর্তমানে ব্যাংক ভেদে বাংলাদেশে কার লোনের ইন্টারেস্ট রেট ৯ শতাংশ থেকে ১৪ শতাংশ হয়ে থাকে। তবে কোন ব্যাংকে কার লোনের সুদের হার বা ইন্টারেস্ট রেট হবে তা উক্ত ব্যাংক নির্ধারণ করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের শর্তাবলী অনুসরণ করে।
গাড়ি কেনার জন্য কোন কোন ব্যাংক লোন দেয় ?
পূর্বে বাংলাদেশে কার লোন নেওয়ার জন্য তেমন ব্যাংক না থাকলেও বর্তমানে অধিকাংশ ব্যাংক গাড়ি কেনার জন্য লোন দিয়ে থাকে। এ সকল ব্যাংকের মধ্যে জনপ্রিয় কিছু ব্যাংকের নাম হচ্ছে সিটি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, ডাচ্ বাংলা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, এবি ব্যাংক। নিম্নে সকল ব্যাংক সম্পর্কের কার্বন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে কার লোন সম্পর্কে
সিটি ব্যাংক কার লোন
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম একটি ব্যাংক। গ্রাহকের স্বপ্ন পূরণের পথে তারা হয়েছে এসেছে অংশীদার হিসেবে। সিটি ব্যাংকের কোন গ্রাহকের মাসিক আয় যদি ৪০ হাজার টাকা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে উক্ত ওকে হোক সিটি ব্যাংক থেকে গাড়ি ঋণ নিতে পারবেন। তবে গ্রাহক গাড়ির দিন অর্থাৎ তার কারণ পরিশোধ করার জন্য ১২ মাস থেকে ৭২ মাস সময় পাবেন। গাড়ি ক্রয় করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ টাকা যা ন্যূনতম ৩ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গ্রাহক সিটি ব্যাংক থেকে অর্থ লাভ করতে পারবেন।
সিটি ব্যাংক কার লোনের যোগ্যতা
সিটি ব্যাংকের কার লোনের জন্য অবশ্যই বেশ কিছু যোগ্যতা থাকা আবশ্যক। যেমনঃ
- কার লোনের আবেদনকারীর বয়স অবশ্যই কমপক্ষে ২২ বছর থেকে সর্বাধিক ৬৫ বছর এর মধ্যে হতে হবে।
- গ্রাহক যদি চাকরি করেন সে ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ৪০ হাজার টাকা আয় থাকতে হবে তবে হ্যাঁ গ্রাহক যদি ব্যবসা করেন সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে ন্যূনতম ৬০০০০ টাকা আয় থাকতে হবে।
- সরকারি কিংবা বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে চাকরির প্রমাণপত্র প্রদান করতে হবে।
- চাকরিজীবীদের জন্য সর্বোচ্চ এক বছরের অভিজ্ঞতা প্রমাণ পত্র ও ব্যবসায়ীদের জন্য দুই বছরের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র তিনি যে ব্যবসা নিযুক্ত আছেন তা প্রমাণপএ প্রদান করতে হবে।
বর্তমান প্রতিযোগিতার বাজারে সিটি ব্যাংক গ্রাহকের কথা চিন্তা করে ঋণ পরিশোধ করার সময় সর্বোচ্চ ৬ বছর সময় দিয়েছেন।
এবি ব্যাংক কার লোন
গ্রাহকের পছন্দের তালিকায় সব সময় তার স্বপ্নের গাড়ি থাকে সেটি নতুন হোক বা রিকন্ডিশন গাড়ি হোক। বাংলাদেশের অন্য সকল ব্যাংকের মতো এবি ব্যাংক গ্রাহকের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ অর্থ তবে কবে ৪০ লক্ষ টাকার অধিক নয় গাড়ি ক্রয় করার জন্য প্রদান করে থাকে।
এবি ব্যাংকের কার লোনের আবেদন ফি ৫০০ টাকা ও প্রসেসিং ফি অনুমোদিত ঋণের ১ শতাংশ টাকা। তবে অবশ্যই ঋণ পরিশোধ করার জন্য গ্রাহকের সর্বোচ্চ ৫ বছর সময় পাবেন। এবি ব্যাংকে লোনের ক্ষেত্রে গ্যারান্টি প্রয়োজন হয় এক্ষেত্রে মাতা/পিতা/স্বামী/স্ত্রী প্রদত্ত গ্যারান্টি প্রয়োজন।
পূবালী ব্যাংক কার লোন
সময়ের সাথে সাথে বর্তমান সময় বাংলাদেশের অন্যতম ব্যাংকে পূবালী ব্যাংক গাড়ি ক্রয় করার জন্য কোন কার লোন অর্থাৎ গাড়ি ক্রয়ের ঋণ প্রদান করছে। “স্বপ্নের গাড়িতে পৌঁছে যান গন্তব্যে ” স্লোগানে পূবালী ব্যাংক তাদের কার লোনের যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে পূবালী ব্যাংক সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কার লোন প্রদান করে থাকে তবে গাড়ির মূল্যের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত পূবালী ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা পাওয়া যায়। শুধুমাত্র তাই নয় বরং সর্বনিম্ন ১২ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৬০ মাসের মধ্যে সমান মাসিক কিস্তিতে দ্রুত সময়ে ঋণ পরিশোধ করার সুবিধা হয়েছে।
ডাচ বাংলা কার লোন
ডাচ্ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম একটি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুসারে গাড়ির মোট অর্থের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত গ্রাহকের ডান্স বাংলা ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন। ডাচ বাংলা ব্যাংকের রিফাইন্যান্স এর সুবিধার মধ্যে রয়েছে; রেজিস্ট্রেশনের পরবর্তী এক বছরের মধ্যে দ্রুত ঋণের সুবিধা। তবে উল্লেখ্য যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের লোন পরিষদের জন্য গ্রাহক সর্বনিম্ন ১ বছর থেকে সর্বাধিক ৫ বছর পর্যন্ত সময় পান। মাসিক ভাবে ডাচ্বাং লা ব্যাংকের কারণে পরিশোধ করার সুযোগ রয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক কার লোন
বাংলাদেশের প্রতিটি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের শর্তাবলী অনুসারে পরিচালিত হয়। এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক এর ব্যতিক্রম নয়। তবে ইসলামী ব্যাংকে কারণে সুদের হার বা ইন্টারেস্ট এর হার মাত্র নয় শতাংশ। গাড়ির মোট ক্রয়ের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ টাকা ইসলামী ব্যাংক বহন করে তবে উক্ত টাকা অবশ্যই ৪০ লক্ষ টাকার অধিক নয়। সহজ শর্তে ইসলামী ব্যাংক গ্রাহকদের ঋণ প্রদান করে থাকে। সাধারণত ঋণ পরিশোধের জন্য গ্রাহক ৪৮ মাস থেকে ৬০ মাস সময় পেয়ে থাকেন। উক্ত ঋণ অবশ্যই মাসিক ভাবে পরিশোধযোগ্য।
ব্র্যাক ব্যাংক কার লোন
দ্রুততম সময়ের কার (গাড়ি) লোনের কথা ভাবছেন।তাহলে আপনার প্রথম পছন্দ হতে পারে ব্রাক ব্যাংক। ব্র্যাক ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ছয় বছরের জন্য কার লোনের ঋণ সুবিধা পাওয়া যায়, যা গাড়ির মোট মূল্যের সর্বাধিক ৫০ শতাংশ টাকা তবে ৪০ লক্ষ টাকার অধিক নয়। গ্রাহকের মাসিক আয় যদি ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৭৫ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে ব্র্যাক ব্যাংক থেকে অবশ্যই উক্ত গ্রাহক দ্রুততম সময়ে কার লোন নিতে পারবেন।
ঢাকা ব্যাংক কার লোন
বাংলাদেশের যে সকল ব্যাংক রয়েছে এ সকল ব্যাংকের মধ্যে বর্তমান সময়ে ঢাকা ব্যাংক ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বাংলাদেশের অন্যান্য সকল ব্যাংকের মতো আবার বর্তমানে ঢাকা ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী তার গ্রাহকদের কার লোন (গাড়ি ঋণ) সুবিধা প্রদান করছে। ঢাকা ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৬ বছরের জন্য সর্বাধিক গাড়ির মোট অর্থের সর্বোচ্চ ও ৫০ শতাংশ টাকা তবে ৪০ লক্ষ টাকার অধিক নয় পরিমাণ অর্থ গ্রাহক লোন নিতে পারবেন কারণে এর ক্ষেত্রে।
আরো জানুন >>>>>>ঢাকা ব্যাংক কার লোন<<<<<<<<
সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি লোন
সমাজে বসবাসকারী অন্য মানুষের মত সরকারি কর্মকর্তারা চান তাদের স্বপ্নের গাড়ি ক্রয় করতে। তবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ নগদ হাতে না থাকার কারণে সরকারি কর্মকর্তারা নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন না। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন যদি ৩০০০০ টাকা হয় হ্যাঁ সে ক্ষেত্রে তার আজ বাংলাদেশের ব্যাংকের আওদা দিন যেকোনো ব্যাংক থেকে গাড়ি ক্রয় করার জন্য সর্বাধিক ৪০ লক্ষ টাকা ঋণ নিতে পারবেন গাড়ি লোন হিসেবে। তবে কিছু কিছু ব্যাঙ্কে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন আর ৪০ হাজার টাকা হওয়া আবশ্যক।
কার লোন বা লোনে গাড়ি কেনার নিয়ম সম্পর্কিত বহুল প্রশ্নসমূহ
কার লোন ইন্টারেস্ট রেট কত ?
বাংলাদেশে কার লোনের ইন্টারেস্ট রেট ৯ শতাংশ থেকে ১৪ শতাংশ হয়ে থাকে
কত টাকা পর্যন্ত গাড়ি ক্রয় করার ঋণ প্রদান করে থাকে ?
সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গাড়ি ক্রয় করার ঋণ প্রদান করে থাকে
সার কথা
বর্তমানে স্বপ্নের গাড়ি ক্রয় করা আর স্বপ্ন নয় বরং লোনে গাড়ি কেনার নিয়ম অনুসরণ করে ব্যাংক থেকে কার লোন বা গাড়ি ঋণ নিতে পারবেন। প্রত্যাশা করি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা আপনাকে, লোনে গাড়ি কেনার নিয়ম আর সম্পর্কের বিস্তারিত জানতে পেরেছি।