গাড়ি কেনার জন্য ঢাকা শহরের মধ্যেই একটি বিশ্বস্ত এবং ভালো মানের কার লোন চাচ্ছেন ? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক বেশি জরুরী। আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে জানানোর চেষ্টা করা হবে ঢাকা ব্যাংক কার লোন পাওয়ার উপায় এবং সহজ এবং জটিল সকল জরুরী ডকুমেন্ট এবং যা কিছু লাগে সব সম্পর্কে। তাই যদি আপনি ঢাকা ব্যাংক থেকে একটি কার লোন পেতে চান সেক্ষেত্রে আর্টিকেলটি আপনি অবশ্যই পড়বেন।
ঢাকা ব্যাংক কার লোন
আপনি যদি ঢাকা ব্যাংক থেকে একটি কার বা গাড়ি কেনার জন্য লোন গ্রহণ করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অবলম্বন করতে হবে। গেম গুলো সঠিকভাবে অবলম্বন করলে তারপরে আপনি একটি গাড়ি কেনার জন্য ঢাকা ব্যাংক থেকে লোন পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার বয়স এবং আরো বেশ কিছু বিষয়ের উপর ভিত্তি করে এ ধরনের লোন প্রদান করা হবে।
ঢাকা ব্যাংক কার লোন পাওয়ার উপায়
ঢাকা ব্যাংক কার লোন পাওয়ার জন্য প্রথমতই অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু ক্রাইটেরিয়া ফিলাপ করতে হবে। যার মধ্যে অন্যতম ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই কোন বিশিষ্ট কোম্পানি অথবা যে কোন প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী কর্মকর্তা বা কর্মজীবী অফিসার হতে হবে। অর্থাৎ বড় কোন পোস্টে আপনার চাকরি না থাকলে আপনি লোন পাবেন না। এটা শুধুমাত্র চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে। তবে যদি আপনি একজন বিশিষ্ট প্রকৌশলী ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্যবসার মুনাফার উপর ভিত্তি করে আপনাকে লোন প্রদান করা হবে।
আর গাড়ি কেনার জন্য সর্বোচ্চ 40 লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন প্রদান করা হবে ,পাঁচ বছর সময়সীমার মধ্যে তা পরিশোধ করতে হবে। তবে সবাই যে ৪০ লক্ষ টাকার লোন পাবে সে বিষয়টিও কিন্তু সুনিশ্চিত ভাবে বলা হয়নি। শুধুমাত্র তারাই ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গাড়ি কেনার জন্য লোন পাবে তাদেরকে ব্যাংক এপ্রুভাল দিবে।
এ সকল কথা বাদ প্রথমত যদি আপনি ঢাকা ব্যাংক থেকে কার লোন পেতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে আবেদন করতে হবে। আর আবেদন করার জন্য বেশ কিছু ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন রয়েছে সেই সকল ডকুমেন্টগুলো আপনার থাকতে হবে। ডকুমেন্টগুলো সব ঠিকঠাক থাকলে ব্যাংকের নিকট গিয়ে যে কোন স্টাফ এর কাছ থেকে ঢাকা ব্যাংক কার্ড লোন এর একটি ফর্ম নিয়ে নিবেন।
এরপর সেই ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করবেন। ফরমটি পূরণ করার জন্য অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ যে ডকুমেন্ট গুলো লাগবে সেগুলো আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি ভালো করে দেখে নিবেন। ওই সকল ডকুমেন্টগুলো অবশ্য আপনার সাথে নিয়ে ব্যাংকে যেতে হবে যদি আপনি লোন পেতে চান। সব তথ্যগুলো পূরণ করা শেষ করে ব্যাংকে জমা দিলে সাত দিনের মধ্যে আপনাকে লোন দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন>>>> কৃষি লোন কিভাবে পাওয়া যায় ?<<<<<
ঢাকা ব্যাংক কার লোন কারা পাবে ?
ঢাকা ব্যাংক থেকে যে কেউ চাইলেই খুব সহজে গাড়ির জন্য লোন নিতে পারবে না। ঢাকা ব্যাংক থেকে কার লোন নিতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু ক্রাইটেরিয়া ফিলাপ করতে হবে। ঢাকা ব্যাংক থেকে নিম্নক্ত পেশাজীবীর মানুষজন শুধু লোন নিতে পারে কার কেনার জন্য:
১. কর্পোরেট ক্লায়েন্ট
২. ব্যক্তিগত ক্লায়েন্ট
৩. কোন বিশিষ্ট কোম্পানি নির্বাহী কর্মজীবী কর্মকর্তা
৪. ব্যাংকের যেকোনো সেক্টরের কোনো নির্বাহী কর্মকর্তা
৫. ডাক্তার
৬. প্রকৌশলী
এ সকল ব্যক্তিবর্গের মানুষরা চাইলে খুবই সহজে ঢাকা ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে পারবে। তবে যে কেউই ঢাকা ব্যাংক থেকে গাড়ি কেনার জন্য লোন গ্রহণ করুক না কেন তাকে অবশ্যই প্রসেসিং ফি বাবদ ১% থেকে শুরু এবং প্রারম্ভিক নিষ্পত্তি ফি এক পারসেন্ট এর বেশি এবং ভ্যাট প্রদান করতে হবে।
ঢাকা ব্যাংক থেকে গাড়ি কেনার জন্য সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবে। এবং সর্বোচ্চ পাঁচ বছর রিকন্ডিশনে এবং ছয় বছর ব্র্যান্ড নিউ কার কেনার জন্য লোন প্রদান করা হবে। লোন পাওয়ার জন্য শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্যই গাড়ি ক্রয় করা যাবে। আর লোন পাওয়ার জন্য আবেদনের সাত দিনের মধ্যেই ফোনটি অ্যাপ্রুভ করা হবে নয়তো ডিকলাইন করা হবে।
আপনিও যদি এই সকল ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন এবং সকল ক্রাইটেরিয়া গুলো ফিলাপ করতে পারেন তাহলে সহজেই ঢাকা ব্যাংক কারণ আপনার জন্য। নতুন একটি যাত্রায় ঢাকা ব্যাংক আপনার সাথে থাকবে যদি আপনি সকল ক্রাইটেরিয়া গুলো ফিলাপ করেন। এছাড়া ঢাকা ব্যাংক থেকে গাড়ি কেনার জন্য লোন গ্রহণ করলে আপনি আরো বেশ কিছু সুবিধা এবং ডিসকাউন্টও পাচ্ছেন।
ঢাকা ব্যাংক কার লোন পেতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে ?
ঢকা ব্যাংক কার লোন পেতে হলে অবশ্যই বেশ কিছু জরুরি ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন যেগুলো ব্যতীত কোন কেউই ঢাকা ব্যাংক থেকে গাড়ি কেনার জন্য লোন গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবেনা। তবে চাকরিজীবী এবং ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা বেশ কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন রয়েছে। যদি আপনি চাকরিজীবী হন সে ক্ষেত্রে আপনার আলাদা কিছু ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হবে এবং যদি আপনি ব্যবসায়ী হন সে ক্ষেত্রে আপনার আবার আলাদা কিছু ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হবে।
চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে যে সকল ডকুমেন্ট লাগবে
চাকরিজীবী আপনি হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার সর্বশেষ বেতনের সার্টিফিকেট অথবা ভূমিকা পত্র কোম্পানি দ্বারা ইস্যু করা সেটির প্রয়োজন হবে। বিগত তিন মাসের পেমেন্টের ক্যাশ মেমোর প্রয়োজন হবে। যে ব্যাংকে ক্যাট জমা হয় বেতনের সেটির একটি রিসিভ প্রয়োজন।
যদি আপনি ডাক্তার হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনার বিএমডিসি সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন। যদি আইনজীবী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন কাউন্সিল এর থেকে সদস্য পদ সার্টিফিকেট।
ব্যবসায়ীদের জন্য যে সকল ডকুমেন্ট লাগবে
ব্যবসায়ীদের জন্য কার লোন পেতে হলে বেশ কিছু আলাদা ধরনের ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। মূলত প্রধান যে ডকুমেন্টের প্রয়োজন সেটি হচ্ছে একটি বৈধ ট্রেড লাইসেন্সের কপি। অবশ্যই সেই লাইসেন্সটির মেয়াদ ৩ বছরের বেশি থাকতে হবে ইস্যু তারিখ থেকে। ব্যবসার কত পারসেন্ট আপনার রয়েছে সে বিষয়টি সঠিক দলিল। বিগত বছরে কত মুনাফা হয়েছে সে বিষয়টির একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন। পূর্ববর্তী কোনো ঋণ রয়েছে কিনা সেই ডকুমেন্ট প্রয়োজন যদি থেকে থাকে কত ছিল এবং পরিশোধ হয়েছে কিনা সেগুলো ডকুমেন্ট।
তবে চাকরিজীবী এবং ব্যবসায়ীদের দুইজনেরই বেশ কিছু সম্পূর্ণ একই ধরনের ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে যেগুলোকে বেশি ডকুমেন্ট বলা হয়। ঢাকা ব্যাংক থেকে কার লোন পেতে হলে এই বেসিক ডকুমেন্টের আপনার অবশ্যই প্রয়োজন। সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে দেখে নিবেন।
- যথাযথভাবে আবেদনপত্র পূরণ করা এবং সিআইবি আন্ডারটেকিং স্বাক্ষর সহ।
- আবেদনকারী/সহ-আবেদনকারীর (যদি থাকে) পাসপোর্ট সাইজ ছবি, স্বামী-স্ত্রী এবং গ্যারান্টর শাখা ব্যবস্থাপক দ্বারা যথাযথভাবে প্রত্যয়িত
- আবেদনকারী/সহ-আবেদনকারীর (যদি থাকে) জাতীয় আইডি কার্ড/পাসপোর্ট এর ফটোকপি, স্বামী-স্ত্রী এবং গ্যারান্টর শাখা ব্যবস্থাপক দ্বারা যথাযথভাবে প্রত্যয়িত
- আবেদনকারী/সহ-আবেদনকারীর (যদি থাকে), IT10B এর প্রত্যয়িত কপির সঙ্গে সর্বশেষ ব্যক্তিগত টিআইএন, স্ত্রী এবং গ্যারান্টরের (যদি থাকে) শাখা ব্যবস্থাপক দ্বারা যথাযথভাবে প্রত্যয়িত
- ব্যক্তিগত ব্যাংক বিবৃতি: বেতনভোগী ব্যক্তির জন্য: ছয় মাস, ব্যবসায়ী এবং অন্যান্যদের জন্য: এক বছর
- অনুমোদন কপি এবং ঋণ হিসাব বিবৃতি (যদি বিদ্যমান কোন ঋণ থাকে)
- মূল্য উদ্ধৃতি ক্লায়েন্ট দ্বারা যথাযথভাবে গৃহীত
- সাম্প্রতিক বিদ্যুৎ বিলের কপি (যদি আবাসিক স্ব মালিকানাধীন/পিতামাতার মালিকানাধীন/পরিবারের মালিকানাধীন)
- পেশা সমর্থিত ইনকাম ডকুমেন্টস।
ঢাকা ব্যাংক কার লোনের সুবিধা
ঢাকা ব্যাংক থেকে কার লোন যদি আপনি গ্রহণ করে থাকেন সেক্ষেত্রে বেশ কিছু ধরনের সুবিধা আপনি পেতে পারেন। সে সকল সুবিধা সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে বিশেষভাবে আলোচনা করার জরুরী। যদি আপনি চিন্তা করে থাকেন ঢাকা ব্যাংক থেকে একটি কার লোন আপনি গ্রহণ করবেন সে ক্ষেত্রে এই সকল সুবিধা গুলি আপনি খুব সহজে ভোগ করতে পারবেন তাই ভোগ করার পূর্বেই সে সকল সুবিধা গুলো আপনার জেনে নেওয়া উত্তম।
সাধারণত কার লোন এই কারণেই গ্রহণ করা হয়ে থাকে যাতে করে আপনার নিজের কাছে অর্থ না থাকা সত্ত্বেও আপনি একটি কার কিনতে পারেন। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ধীরে ধীরে বেতনের টাকা থেকে বা ইনকামের টাকা থেকে সেই লোন পরিশোধ করে দেওয়া হয়। সহজেই আপনার নিজের কাছে পুরো গাড়ি কেনার টাকা না থাকলেও আপনি ধীরে ধীরে তা পরিশোধ করে দিতে পারছেন ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে। আর ঢাকা ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম একটি বিশ্বস্ত ব্যাংক যেখান থেকে খুব সহজেই গাড়ি কেনার জন্য লোন গ্রহণ করা সম্ভব।
আরও পড়ুন>>>>কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন<<<<
এছাড়াও ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে যে লোন প্রদান করে থাকে সেখানে অনেক কম ইন্টারেস্ট এর পরিমাণ থাকে। তাই খুব সহজেই লোন পরবর্তী সময় পরিশোধ করা যায়। এছাড়া পরিষদের জন্য বেশ কিছু মোটামুটি ভালো ধরনের শর্ত প্রদান করা হয় যেগুলো অবশ্যই প্রয়োজনীয়। তাছাড়া আপনি খুবই সহজেই ঢাকা ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণের পরে একটি নিজের স্বপ্নের গাড়ি ক্রয় করতে পারছেন। স্বপ্নের গাড়ি ক্রয় করার ইচ্ছা সবারই থাকে কিন্তু সাধ্য সবার থাকে না। তবে ঢাকা ব্যাংক করে দিচ্ছে এটি একটি সুবিধা যেখানে আপনি সহজেই ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে একটি কার কিনতে পারছেন।
এছাড়া ঢাকা ব্যাংকে মাত্র সাত দিনের মধ্যেই আপনার লোনটি অ্যাপ্রুভাল করা হয় এবং আপনার একাউন্টে ডিপোজিট করে দেওয়া হয় ফুল ব্যালেন্স। তাছাড়া ঢাকা ব্যাংকের মাধ্যমে গাড়ি কেনার জন্য ঋণ নিতে চাইলে ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন এবং পাঁচ বছর পর্যন্ত সময়সীমা থাকবে পরিশোধের। এছাড়া ঢাকা ব্যাংকের মাধ্যমে যদি আপনি ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেন সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য থাকছে বিশেষ কিছু ডিসকাউন্ট। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ব্র্যান্ড নিউ কার কিনতে হবে।
এই সকল সুবিধার কথা বিবেচনা করে আমার মতে আপনার উচিত ঢাকা ব্যাংক থেকে গাড়ি কেনার জন্য ঋণ। যদি আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ ডকুমেন্টগুলো থাকে এবং আপনি তাদের নীতিমালার সঙ্গে একমত হতে পারেন।
ঢাকা ব্যাংক কার লোনের অসুবিধা
মোটামুটি বলতে গেলে সব দিক থেকে বিবেচনায় ঢাকা ব্যাংকের কার লোনের ঐরকম কোন অসুবিধা আপনি খুঁজে পাবেন না। তবে এটা সত্য কথা ঢাকা ব্যাংক কোন সাধারণ ব্যক্তিকে গাড়ি কেনার জন্য লোন দেয় না। বলতে গেলে বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাংকে ঐরকম ভাবে কোন সাধারণ মানুষকে গাড়ি কেনার জন্য ঋণ দেয় না। তাই এটিকে আপনি সুবিধা অথবা অসুবিধা কোনটা বিবেচনা করবেন এটা আপনার উপর নির্ভর করছে।
গাড়ি কেনার জন্য সর্বোচ্চ কত টাকা পর্যন্ত লোন প্রদান করা হবে ?
গাড়ি কেনার জন্য সর্বোচ্চ 40 লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন প্রদান করা হবে
ঢাকা ব্যাংক কার লোন কারা পাবে ?
১. কর্পোরেট ক্লায়েন্ট
২. ব্যক্তিগত ক্লায়েন্ট
৩. কোন বিশিষ্ট কোম্পানি নির্বাহী কর্মজীবী কর্মকর্তা
৪. ব্যাংকের যেকোনো সেক্টরের কোনো নির্বাহী কর্মকর্তা
৫. ডাক্তার
৬. প্রকৌশলী
ঢাকা ব্যাংক কার লোন এর প্রসেসিং ফি কত ?
অবশ্যই প্রসেসিং ফি বাবদ ১% থেকে শুরু এবং প্রারম্ভিক নিষ্পত্তি ফি ১ পারসেন্ট এর বেশি এবং ভ্যাট প্রদান করতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ঢাকা ব্যাংক থেকে একটি কার লোন গ্রহণ করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে যদি কোন সমস্যার সম্মুখীন হন সে ক্ষেত্রে আমাদের কমেন্ট সেকশনটি আপনার জন্য উন্মুক্ত রয়েছে। এছাড়া ঢাকা ব্যাংক পার্সোনাল লোন এবং ঢাকা ব্যাংক হোম লোন সম্পর্কেও আমরা আলোচনা করেছি। তাই এ সকল বিষয়গুলো নিয়েও যদি কোন ধরনের প্রশ্ন আপনার মনের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে সেটিও আমাদেরকে জানাতে পারেন। আর আপনার নিকটস্থ আত্মীয়-স্বজনকে এবং বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন যাতে তারাও ঢাকা ব্যাংক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারে।