ঢাকা ব্যাংক হোম লোন কিংবা ঢাকা ব্যাংকের হোম লোন সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। ঢাকা ব্যাংকের গ্রাহকেরা তাদের স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার জন্য ২ কোটি টাকা পর্যন্ত হোম লোন সময় পেয়ে থাকেন। তবে হোম লোন পরিশোধের জন্যেও ঢাকা ব্যাংকের গ্রাহকেরা সর্বাধিক ২৫ বছর সময় পেয়ে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা আপনাকে ঢাকা ব্যাংক হোম লোন ও ঢাকা ব্যাংক হোম লোন সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাকে জানাবো।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোন কি?
ঢাকা ব্যাংক বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি বেসরকারি বানিজ্যিক ব্যাংক। তবে তারা তাদের গ্রাহকের কথা চিন্তা করে ঢাকা ব্যাংক গ্রাহকের স্বপ্ন পূরণে তাদের পাশে রয়েছে। প্রতিটি গ্রাহকের স্বপ্ন থাকে তাদের পছন্দ অনুযায়ী একটি বাড়ি বা ফ্ল্যাট হব। গ্রাহকের স্বপ্নের বাড়ি তৈরির জন্য বিশেষ লোন হলো ঢাকা ব্যাংক হোম লোন।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোন কে আবেদন করতে পারেন
প্রতিটি ব্যাংকের বেশ কিছু নিয়ম কানুন/শর্তাবলি রয়েছে। এসকল শর্তাবলি অনুসরণ করে ঢাকা ব্যাংকের বেশ কিছু গ্রাহক ঢাকা ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে পারবেন। তবে যে সকল গ্রাহক ঢাকা ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে পারবেন তাদের মধ্যে রয়েছে:
- শিক্ষক
- সরকারি চাকরিজীবী (অবশ্যই ভালো/ মধ্য বেতন/ উচ্চ বেতন) হওয়া প্রয়োজন।
- ইন্জিনিয়ার।
- ডাক্তার।
- ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী।
- বহুজাতক কোম্পানির নির্বাহী চাকরিজীবী।
- স্বতন্ত্র ক্লায়েন্ট।
- কর্পোরেট ক্লায়েন্ট।
- ব্যবসায়ী
ঢাকা ব্যাংকের হোম লোনের জন্য মৌলিক কাগজপত্র
প্রতিটি ব্যাংকের মতোই ঢাকা ব্যাংকের হোম লোনের জন্য বেশ কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে। তবে এসকল কাগজপত্রের মধ্যে মৌলিক কাগজপত্র প্রয়োজন হয় তা নিম্নরূপ:
- আবেদন ফরম পূরণ করা আবেদন পএ সহ সিআইবি আন্ডারটেকিং।
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের সদ্য তোলার রঙিন ছবি (প্রয়োজন অনুসারে ২ কপির অধিক) ছবি প্রয়োজন হবে।
- আবেদনকারীর বা সহ-আবেদনকারী যদি পত্নী থাকে সেক্ষেত্রে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি অবশ্যই প্রদান করতে হবে।
- আবেদনকারীর, সহ-আবেদনকারীর, তাদের পত্নীর, গ্যারেন্টারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে।
- অবশ্যই একজন গ্যারান্টারের প্রয়োজন হবে।গ্যারেন্টারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের এক কপি রঙিন ছবি প্রদান করতে হবে।
- আবেদনকারী ও সহ-আবেদনকারীর অবশ্যই সর্বশেষ প্রধানকৃত আয়কর সনদ বা ই-রিটান সনদ প্রদান করতে হবে। অবশ্য উক্ত সকল ব্যক্তির TIN সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে।
- অবশ্যই ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে এক্ষেত্রে ব্যবসায়ী ও অন্যান্য সাধারণ মানুষের জন্য সর্বশেষ এক বছরের অর্থাৎ ১২ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে তবে যারা বেতনভোগী (যেমন: সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবী) তাদের বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
- বর্তমানে যদি কোন ঋণ(লোন) বিদ্যমান থাকে তাহলে উক্ত ঋণের অনুমোদনের অনুলিপি অর্থাৎ ফটোকপি ও ঋণ অ্যাকাউন্টের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করতে হবে।
- সম্প্রতি প্রদান করা হয়েছে এমন কোন বিদ্যুৎ বিল বা পানির বিল বা গ্যাস বিলের ফটোকপি প্রদান করতে হবে। অবশ্যই বাসস্থানের ঠিকানা পরিবারের মালিকানাধীন বা পিতা-মাতার মালিকানাধীন বা স্ব-মালিকানাধীন রয়েছে এমন হতে হবে।
চাকরিজীবীদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বাংলাদেশে বসবাসরত মানুষের বিশাল একটি অংশ চাকরিজীবী। প্রতিটি মানুষের মতন চাকরিজীবীদেরও স্বপ্ন থাকে তাদের স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার এক্ষেত্রে চাকরিজীবীরা ঢাকা ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে চাইলে উপরে উল্লেখিত মৌলিক কাগজপত্রের পাশাপাশি আরো বেশ কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে। যেমন:
- বিগত ৩ মাসের বেতন স্লিপ ( যদি বেতন নগদ মোডে থাকে)।
- উক্ত ব্যক্তি যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রধান কৃত একটি পরিচয় পত্র বা বেতন প্রশংসা পত্র প্রদান করতে হবে।
ব্যবসায়ীদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ঢাকা ব্যাংক হোম লোন গ্রাহকের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি কোন গ্রাহক ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে তাকে মৌলিক কাগজপত্রের পাশাপাশি বেশ কিছু কাগজপত্র প্রদান করতে হবে যেমন:
- বিগত এক বছরের কোম্পানির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট।
- বৈধ ট্রেড লাইসেন্স অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু হওয়ার তারিখ থেকে বয়স ন্যূনতম ৩ বছর হতে হবে।
- যদি ব্যবসায় অংশীদার থেকে থাকে তাহলে নটারাইজার পার্টনারশিপ ডিড প্রদান করতে হবে।
- যদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি লিমিটেড কোম্পানি হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে বেশ কিছু সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে যেমন: RJSC সার্টিফিকেট MOA,COL,তফসিল X,ফর্ম-XII।
- উক্ত কোম্পানির যদি পূর্বে কোন ঋণ নিয়ে থাকে সেক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য ও উক্ত ঋণের অনুমোদনের অনুলিপি প্রদান করতে হবে।
স্বনিযুক্ত / পেশাদারদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বাংলাদেশের কেবলমাত্র বেতনভোগী বা ব্যবসায়ীরাই তাদের স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার জন্য লোন নিতে পারেন এমনটা নয় বরং যারা স্বনিযুক্ত ও পেশাদার কাজে নিযুক্ত আছেন তারা তাদের স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার জন্য ঢাকা ব্যাংককে হোম লোন নিতে পারবেন খুব সহজে। এক্ষেত্রে মৌলিক কাগজপত্রের সাথে বেশ কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় যেমন:
- ডাক্তারের জন্য BMDC সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে।
- যারা আইনজীবী তাদের জন্য বার কাউন্সিলের সদস্য পদের প্রশংসাপত্র প্রয়োজন হবে।
- মাসিক আয় সংক্রান্ত ব্যক্তিগত চিঠির শিরোনামে স্ব-ঘোষণা।
- বিগত এক বছরের ব্যাংকে অ্যাকাউন্টের লেনদেনের স্টেটমেন্ট।
সম্পত্তির মালিক বা বাড়িভাড়া ওয়ালাদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বাংলাদেশের একাংশ মানুষ অন্য সকল কাজের পাশাপাশি তাদের বাড়ি ভাড়াকে ও সম্পত্তির দেখাশোনা করাকে সবচেয়ে বেশি এমন গুরুত্বপূর্ণ ও পেশা হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। এক্ষেত্রে সম্পত্তির মালিকদের ঢাকা ব্যাংকে হোম লোন নিতে হলে মৌলিক কাগজপত্রের পাশাপাশি আরও যে সফল কাগজপত্র প্রদান করতে হবে তার মধ্যে রয়েছে:
- মোট সম্পত্তির দলিলের অনুলিপি বা ফটোকপি।
- সর্বশেষে পরিষদিত গ্যাস বা পানি বা বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোনের জন্য প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত কাগজপত্র
ঢাকা ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের হোম লোন প্রদান করার পূর্বে অবশ্যই গ্রাহকদের কাছ থেকে তাদের প্রয়োজনীয় বেশ কিছু তথ্য যাচাই করে নেয় এক্ষেত্রে যে সকল অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে এর মধ্যে রয়েছে।
- প্রস্তাবিত প্রকল্প বা সম্পত্তি বা এপার্টমেন্টের শাখা পরিদর্শনের প্রতিবেদন।
- সমান্তরাল নিরাপত্তা শাখা মূল্যায়নের রিপোর্ট।
- ডিবিএল তালিকাভুক্ত সার্ভেয়ার দ্বারা সমীক্ষার রিপোর্ট।
- ডিবিএল তালিকাভুক্ত প্যানেলের আইনজীবী দ্বারা আইনি যাচাই প্রতিবেদন।
- অবশ্যই শাখা ব্যবস্থাকে এর কাছ থেকে প্রতিটি প্রস্তাবের ন্যায্যতা সহ ব্যবসায়িক যুক্তি।
- ব্যাংকের সাথে বাধ্যতামূলক ঋণ চুক্তি।
- KYC এবং TP এর ফটোকপি লোন ফাইল এর সাথে সংরক্ষণ করতে হবে।
নিজস্ব বাড়ি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় আর কাগজপত্র
নিজস্ব বাড়ি নির্মাণের জন্য বেশ কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় এক্ষেত্রে নিম্নের ছক আকারে সকল তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে:
ব্যক্তিগত জমি | সরকারি জমি |
মালিকানা / ইজারা নথি | ইজারা চুক্তি |
২১ বছরের জন্য বায়া নথি (মূল / প্রত্যয়িত) | ২১ বছরের জন্য বায়া চুক্তি (মূল/প্রত্যয়িত) |
সর্বশেষ ভূমি করের রসিদ। | জমি বন্ধক রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি |
রাজউক/সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত পরিকল্পনা ও অনুমোদন পত্র | অনুমোদিত পরিকল্পনা ও অনুমোদন পত্র রাজউক/সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ |
একজন B.Sc ইঞ্জিনিয়ার/স্থপতি দ্বারা নির্মাণ ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব। | প্রকৌশলী/স্থপতির দ্বারা নির্মাণ ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব |
আপডেটেড “১৩ বছরের জন্য নন-এনকমব্রেন্স সার্টিফিকেট | সর্বশেষ ভূমি করের রসিদ। |
মিউটেশন পর্চা | প্রাসঙ্গিক সরকারের কাছ থেকে মিউটেশন পর্চা। অফিস |
সাম্প্রতিক জরিপ প্রতিবেদন (সাম্প্রতিক ভূমি পার্চা যথাযথভাবে সত্যায়িত) |
এ সকল কাগজপত্র ছাড়া যদি অন্য কোনো কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে ঢাকা ব্যাংকের দায়িত্ব কর্মকর্তা আপনাকে এ বিষয়ে অবগত করবেন।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোনের বৈশিষ্ট্য
প্রতিটি ব্যাংকের মতোই ঢাকা ব্যাংকের হোম লোনের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা গ্রাহকের কাছে উপকারী ও ফলপ্রসূ। তবে এসকল সকল তথ্য গ্রাহকের জেনে রাখা প্রয়োজন। ঢাকা ব্যাংক হোম লোনের বৈশিষ্ট্য সমূহ নিম্নে উপস্থাপন করা হয়েছে:
- গ্রাহক সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা লাভ করতে পারবেন।
- গ্রাহক ঋণ পরিশোধ করার জন্য সর্বাধিক ২৫ বছর সময় পাবেন।
- ইকুইটির অনুপাত ৭০;৩০ (আবেদনকারীর দ্বারা ৩০ শতাংশ)।
- ঢাকা ব্যাংক হোম লোন এর উদ্দেশ্য অবশ্যই বাড়ি নির্মাণ, ফ্ল্যাট ক্রয়,বাড়ি বা ফ্ল্যাট সংস্কারের উদ্দেশ্যে হতে হবে।
- ঢাকা ব্যাংকের হোম লোনের প্রক্রিয়াকরণ ফি; ১৫ শতাংশ ভ্যাটসহ ০.৫০% (অনুমোদিত ঋণের পরিমাণ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত) ১৫,০০০.০০ (যেটি কম) এবং অনুমোদিত ঋণের পরিমাণ যদি 50 লাখ টাকার অধিক হয়ে থাকে তাহলে ২০,০০০.০০(যেটি কম)।
- আংশিক বা প্রাথমিক নিষ্পত্তি ফি প্রদান করতে হবে। যেমন: ০.৫০%+ভ্যাট (নিষ্পত্তির পরিমাণের ওপর বা বকেয়ার উপর)।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোন অনলাইন আবেদন
ঢাকা ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের সুবিধার্থে বর্তমানে অনলাইনে হোম লোনের বিশেষ সুবিধা প্রদান করেছে। ঢাকা ব্যাংকের হোম লোনের অনলাইন আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ঢাকা ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। অনলাইনে আবেদন করতে যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হবে তার মধ্যে রয়েছে:
- আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র।
- ইউটিলিটি বিল এর কপি।
- পরিচয় পত্র/ পে স্লিপ, বেতনের প্রশংসা পত্র /কমপক্ষে ৩ বছরে পুরাতন ট্রেড লাইসেন্স /ভিজিটিং কার্ড /ভাড়া আয়ের প্রমাণপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ।
- বিগত ১২ মাসের লোন স্টেটমেন্ট, লোনের অনুমোদন পত্র। যদি ক্রেডিট কার্ড থেকে থাকে তাহলে সর্বশেষ ক্রেডিট কার্ডের বিল এর প্রমাণপত্র প্রদান করতে হবে।
- সম্পত্তি সম্পর্কিত কাগজপত্র প্রদান করতে হবে।
- অবশ্যই একজনে ব্যক্তিগত গ্যারান্টারের প্রয়োজন হবে এক্ষেত্রে ক্যালেন্ডারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির প্রয়োজন হবে।
- আবেদনকারী সর্বশেষ ট্যাক্স সার্টিফিকেট বা আবেদনকারীর ই-টিনআইএন প্রদান করতে হবে।
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন সদ্য তোলা ছবি প্রদান করতে হবে।
- বিগত ১২ মাসের অর্থাৎ ১ বছরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
- আবেদনকারীর এসিআইবি আন্ডারটেকিং তথ্য প্রদান করতে হবে।
- ব্যক্তিগত গ্যারেন্টারের সিআইবি আন্ডারটেকিং তথ্য প্রদান করতে হবে।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোন সম্পর্কিত বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন সমূহ
ঢাকা ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে মাসিক আয় কত টাকা হতে হবে ?
আবেদন করে যদি চাকরিজীবী হয় সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে ন্যূনতম আয় ২০ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে থাকতে হবে।
ঢাকা ব্যাংক হোম লোন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানার উপায় ?
ঢাকা ব্যাংকের হোম লোন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের পাশাপাশি আপনি আপনার দ্বিধা সমাধানের জন্য ঢাকা ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন ঢাকা ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বার হচ্ছে ১৬৪৭২ ও +৮৮০৯৬৭৮০১৬৪৭৪।
ঢাকা ব্যাংকের হোম লোনের পরিশোধ করার সময় ?
ঢাকা ব্যাংকের হোম লোন পরিশোধ করার জন্য গ্রাহক সর্বাধিক এ ২৫ বছর পর্যন্ত সময় পাবেন। তবে সময়ের উপর নির্ভর করে ঢাকা ব্যাংকের ইন্টারেস্ট এর হার নির্ভর করে।
শেষ কথা
প্রত্যাশা করি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা ঢাকা ব্যাংকের হোম লোন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাকে জানাতে পেরেছি। ঢাকা ব্যাংক এ বাংলাদেশের অন্যতম একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। গ্রাহকের স্বপ্ন পূরণের পথে অংশীদার হতে ঢাকা ব্যাংকে তাদের হোম লোন সুবিধাটি চালু করেছে উক্ত লোন এর মাধ্যমে গ্রাহক তার পছন্দের বাড়ি নির্মাণ করতে পারেন।
ঢাকা ব্যাংক পার্সোনাল লোন