ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে চাচ্ছেন? পার্সোনাল লোন নিতে হলে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন ফরম প্রয়োজন হবে। ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন ফরম পাবেন এই পোস্টে। এছাড়া, লোন আবেদন করার পদ্ধতি সহ বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটানোর জন্য পার্সোনাল লোন দেয়া হয়। আপনি চাইলে ডাচ বাংলা ব্যাংকে একটি হিসাব খোলার মাধ্যমে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। পার্সোনাল লোন নিতে হলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে।
এছাড়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে লোন আবেদন করার সময়। অতঃপর, ডাচ বাংলা ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় গিয়ে লোন আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়ার মাধ্যমে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তো চলুন, ডাচ বাংলা ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করতে কী কী শর্ত পূরণ করতে হয়, কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন হবে এবং কিভাবে লোন আবেদন করতে হয় এসব বিষয় বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকার জন্য আবেদন করা যায়। ১৮ বছর বয়স থেকে ৭০ বছর বয়সের যে কেউ চাইলেই এই পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে, পার্সোনাল লোন আবেদন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই চাকুরীজীবী বা ব্যবসায়ী হতে হবে।
পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে রয়েছে আকর্ষণীয় ইন্টারেস্ট রেট। এছাড়া, সহজ কিস্তিতে লোনের অর্থ পরিশোধ করার সুযোগ দিচ্ছে ডাচ বাংলা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। প্রয়োজনীয় বেশ কিছু কাগজপত্র সংগ্রহ করে ডাচ বাংলা ব্যাংকে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
পার্সোনাল লোন আবেদন ফরম এই পোস্টে শেয়ার করা হয়েছে। এছাড়া, কী কী কাগজপত্র লাগবে এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে সেটিও জানতে পারবেন এখানে। শেষ অব্দি পড়লে পার্সোনাল লোন কিভাবে নিতে হয় জানতে পারবেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোনের শর্তসমূহ
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে চাইলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে যেসব শর্ত পূরণ করতে হয় সেগুলো নিম্নে তালিকা আকারে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। চলুন, জেনে নেয়া যাক।
- ১৮ বছর বয়স থেকে ৭০ বছর বয়সের মাঝে হতে হবে।
- চাকুরীজীবীদের ক্ষেত্রে রিটায়ার করার পূর্ব পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
- সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকার জন্য পার্সোনাল লোনের আবেদন করা যাবে।
- চাকুরীজীবী বা ব্যবসায়ী পেশায় নিযুক্ত যে কেউ পার্সোনাল লোনের আবেদন করতে পারবেন।
- লোন আবেদন ফরমে যথাযথ তথ্য পূরণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ী, বাড়ি ভাড়া থেকে প্রাপ্ত অর্থ, পেশাজীবী (ডাক্তার, প্রকৌশলী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ইত্যাদি) পেশা কিংবা যেকোনো বৈধ ও গ্রহণযোগ্য পেশায় নিযুক্ত যে কেউ পার্সোনাল লোনের আবেদন করতে পারবেন। পার্সোনাল লোন আবেদন করার ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র লাগবে সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।
পার্সোনাল লোনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ডাচ বাংলা ব্যাংক রিটেইল লোন বা ডিবিবিএল রিটেইল লোনের ক্ষেত্রে লোন আবেদনের সময় বেশ কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। লোন আবেদন ফরমের সাথে এসব কাগজপত্র সংযুক্ত করে জমা দেয়ার মাধ্যমে লোনের জন্য আবেদন করা যাবে।
পার্সোনাল লোন আবেদন করার সময় কী কী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাওয়া হয় তার একটি তালিকা নিচে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। লোন আবেদন করার পূর্বে এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করা আবশ্যক।
- জাতীয় পরিচয়পত্র
- সদ্য তোলা ১ কপি রঙিন ছবি
- ব্যক্তিগত ব্যাংক স্টেটমেন্ট যে কোন ব্যাংকের (সাম্প্রতিক ৬ মাসের)
- আয় এবং পেশার প্রমাণাদি:
- -চাকুরীজীবিদের ক্ষেত্রে অফিস পরিচয়পত্র এবং লেটার অফ ইন্ট্রোডাকশন/ পে-স্লিপ/ বেতন সনদ/ নিয়োগপত্র ইত্যাদি
- -পেশাজীবিদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ডিগ্রী/ সনদ
- -বাড়ির মালিকদের ক্ষেত্রে বাড়ির মালিকানা দলিলাদি এবং ভাড়া প্রাপ্তির রশিদ/ভাড়াটিয়ার সাথে চুক্তিপত্র ইত্যাদি
- -ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স
- পার্সোনাল গ্যারান্টি
- আয়কর প্রদান সম্পর্কিত গ্রহণযোগ্য কাগজ পত্রাদি
- বৈধ পাসপোর্ট (এন আর বি গ্রাহকদের জন্য)
- বিদেশী এ্যাম্বাসী/কন্স্যুলেট অফিস দ্বারা সত্যায়িত ওয়ার্ক
- পারমিট (এন আর বি গ্রাহকদের জন্য)
- গ্রাহক কর্তৃক স্বীকৃত গাড়ির কোটেশন (ডিবিবিএল কার লোনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
- অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ও জামানত (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
ডিবিবিএল পার্সোনাল লোন আবেদন করার সময় এসব কাগজপত্র জমা দিতে হবে। কাগজপত্রগুলো ফটোকপি করে নিতে পারেন। ব্যাংক থেকে ফটোকপি বা অরিজিনাল কপি চাওয়া হতে পারে। এছাড়া, লোন আবেদন করার পরবর্তী সময়েও বিভিন্ন কাগজপত্র চাওয়া হতে পারে। অতঃপর, তারা আপনার লোন আবেদন যাচাই করে তবেই অনুমোদন দিবে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন ফরম
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করার জন্য অবশ্যই পার্সোনাল লোন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। পার্সোনাল লোন ফরম ডাচ বাংলা ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পূরণ করতে পারবেন। এছাড়া, তাদের নিকটস্থ যেকোনো ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করেও পার্সোনাল লোন আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন।
পার্সোনাল লোন আবেদন ফরমে বেশ কিছু তথ্য যুক্ত করতে হয়। যা আপনার দ্বারা পূরণ করা সম্ভব নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে, সরাসরি ব্রাঞ্চে গিয়ে তাদেরকে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং কাগজপত্র জমা দেয়ার মাধ্যমে তাদের থেকেই লোন আবেদন ফরম পূরণ করে নিতে পারবেন।
এক্ষেত্রে, আপনাকে বেশি কষ্ট করতে হবেনা। তবে, আপনি চাইলে অনলাইনে ডাচ বাংলা ব্যাংকের ওয়েবসাইট ভিজিট করে পার্সোনাল লোন আবেদনের ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে পারেন। অতঃপর, তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে লোন সংক্রান্ত বিস্তারিত জানানোর জন্য।

ডিবিবিএল পার্সোনাল লোন ফরম এই লিংকে ক্লিক করার মাধ্যমে ডিবিবিএল এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন এবং লোন আবেদন ফরমটি পূরণ করতে পারবেন। সকল তথ্য পূরণ করার পর সাবমিট করার মাধ্যমে লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তবে, এই আবেদন ফরমের মাধ্যমেই চূড়ান্তভাবে লোন পাওয়া যাবেনা। আবেদন জমা দেয়ার পর তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। এরপর, তাদের ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করে আবেদন ফরম পূরণ করে নিতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়ার মাধ্যমে লোন আবেদন করতে পারবেন। আরও পড়ুন>>> সেতু এনজিও টাংগাইল ২০২৫
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে হলে অবশ্যই তাদের নিকটস্থ ব্রাঞ্চে উপস্থিত হয়ে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে। লোনের আবেদন করার সময় তারা আপনার থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং কাগজপত্র নিবে।
পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে অবশ্যই গ্রহণযোগ্য পেশায় নিযুক্ত থাকতে হবে। এরপর, আপনি কত টাকা লোন নিতে চান, কত বছর মেয়াদে লোন নিতে চান তা জানাতে হবে। তাহলে তারা আপনার হয়ে লোনের আবেদন ফরমটি পূরণ করে দিবে।
ডিবিবিএল ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করার পদ্ধতি কয়েকটি ধাপে নিচে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। এই ধাপেগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে সহজেই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ধাপ ১ – প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ
ডাচ বাংলা ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করার ক্ষেত্রে পার্সোনাল লোন ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। পার্সোনাল লোন নিতে কী কী কাগজপত্র লাগবে তা ইতোমধ্যে উপরের একটি তালিকায় উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।
এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করুন লোন আবেদন করার পূর্বেই। লোন আবেদন করার সময় সবগুলো কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। তবে, যেসব কাগজপত্র আপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, সেগুলো লাগবেনা।
ধাপ ২ – ঋণের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণ
ডাচ বাংলা ব্যাংকের ওয়েবসাইট ভিজিট করে কিংবা তাদের নিকটস্থ যেকোনো ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করে লোন আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। লোন আবেদন ফরমটি যথাযথ তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে।
যদি আবেদন ফরমটি পূরণ করতে না পারেন, তাহলে অবশ্যই ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করুন। তারা আপনার থেকে সকল তথ্য এবং কাগজপত্র নিয়ে লোনের আবেদন ফরমটি পূরণ করে দিবে। এক্ষেত্রে, ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা।
ধাপ ৩ – আবেদনপত্র ও কাগজপত্র জমাদান
ঋণের আবেদন ফরমটি পূরণ করা হয়ে গেলে আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে ব্যাংকে জমা দেয়ার মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করা যাবে। যদি আপনি নিজেই ফরমটি পূরণ করে থাকেন, তাহলে সেটির সাথে কাগজপত্রগুলো সংযুক্ত করুন। এরপর, ব্রাঞ্চে গিয়ে কাগজপত্রগুলো জমা দিন।
যদি ব্রাঞ্চ থেকে লোনের আবেদন ফরম পূরণ করে নেন, তাহলে তাদেরকে শুধু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলেই হবে। অতঃপর, আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।
ধাপ ৪ – যাচাইকরণ ও প্রক্রিয়াকরণ
লোন আবেদন করার পর ডাচ বাংলা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার দেয়া আবেদন ফরমে থাকা তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখবে আপনি সঠিক তথ্য দিয়েছেন কিংবা। এরপর, তারা আপনার থেকে প্রয়োজনে আরও কিছু কাগজপত্র চাইতে পারে। কাগজপত্র চাইলে সেগুলো তাদেরকে দিতে হবে।
আপনার আবেদনে যদি সকল তথ্য সঠিক থাকে এবং আপনি লোন নেয়ার জন্য যোগ্য হন, তাহলে তারা আপনার লোনের আবেদনটি অনুমোদন করবে।
ধাপ ৫ – ঋণ অনুমোদন
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে যাচাই-বাছাই করার পর আপনার লোনের আবেদনটি অনুমোদন করা হলে আপনার ব্যাংক হিসাবে লোনের টাকা চলে আসবে। লোনের টাকা আসলে ব্যাংকে যোগাযোগ করে কিংবা এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
এরপর, সহজ কিস্তিতে লোনের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন। এই ধাপগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে পারবেন খুব সহজেই।
শেষ কথা
ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন ফরম পূরণ করার নিয়ম এবং কোথায় ফরম পাবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই পোস্টে। এছাড়া, পার্সোনাল লোন আবেদন করতে কী কী কাগজপত্র লাগবে সেগুলো নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। লোন আবেদন করার শর্তগুলোও জানতে পারবেন এখানে।
যারা ডাচ বাংলা ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য পোস্টে উল্লিখিত তথ্যগুলো সহায়ক হবে বলে আশা করছি। এছাড়া, আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচের প্রশ্নোত্তর সেকশন দেখতে পারেন।
বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর
ডাচ বাংলা ব্যাংকের সুদের হার কত?
ডাচ বাংলা ব্যাংকের সুদের হার নির্ভর করে আপনি কোন ধরনের লোনের জন্য আবেদন করছেন তার উপর। পার্সোনাল লোন, হোম লোন, কার লোন ইত্যাদি লোনের ভিত্তিতে সুদের হার কমবেশি হয়ে থাকে।
ব্যাংক থেকে কিভাবে লোন পাওয়া যায়?
ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করার মাধ্যমে লোন পাওয়া যায়। লোন আবেদন ফরম পূরণ করে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে জমা দেয়ার মাধ্যমে লোন নিতে পারবেন যেকোনো ব্যাংক থেকে।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন নেওয়া যায়?
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত লোন নেয়া যায়। লোনের ধরনের উপর ভিত্তি করে পরিমাণ কমবেশি হয়ে থাকে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে কত বছরের জন্য লোন নেওয়া যায়?
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ২৫ বছর মেয়াদে লোন নেয়া যায়। এছাড়া, লোনের ধরনের উপর ভিত্তি করে ১ বছর থেকে শুরু করে যেকোনো মেয়াদে লোন নিতে পারবেন। অবশ্যই ব্যাংকের নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে লোন নেয়ার সময়।